সরস্বতী পুজো রচনা [সঙ্গে PDF]

সরস্বতী পূজা হলো বাঙালির তথা আপামর ভারতবাসীর প্রাণের উৎসব। বিদ্যার দেবীর এই পূজা সকল বাঙালির মনে সর্বপ্রকার ভেদাভেদকে দূরে সরিয়ে যে পূর্ণতার বিকাশ ঘটায় তা বাঙালি জাতিকে সম্ভবত সারা বছরজুড়ে জ্ঞান এবং সংস্কৃতিচর্চার রসদ জুগিয়ে দেয়। সরস্বতী পুজোর এই বিশেষ দিনটিকে কেন্দ্র করে আমাদের আজকের উপস্থাপন সরস্বতী পুজো রচনা।

সরস্বতী পুজো রচনা

ভূমিকা:

আম বাঙালির সাধারণ জীবন হলো উৎসবে ভরপুর। সে কারণেই বলা হয় বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। এসকল পার্বণ-এর মধ্যে যেমন রয়েছে নানা প্রকার লোকাচার, মেলা; তেমনি রয়েছে বিভিন্ন রকমের পূজা।

প্রকৃতপক্ষে হিন্দুরা জীবনের প্রত্যেকটি সম্পদকে শ্রদ্ধা পূর্বক আরাধনা করে থাকে। তার মধ্যে যেমন রয়েছে অগ্নি কিংবা জলের মতন প্রাকৃতিক সম্পদ, তেমন রয়েছে ধন সম্পত্তির মতন বৈষয়িক সম্পদ, আবার তার পাশাপাশি রয়েছে জীবনের পরম অলংকার: জ্ঞান বা বিদ্যার মতন মানসিক সম্পদ।

হিন্দুরা একদিকে যেমন ধনসম্পত্তির দেবীরূপে লক্ষীকে আরাধনা করে থাকে, তেমনি বিদ্যা বা জ্ঞানের দেবীরূপে দেবী সরস্বতীর আরাধনা করে থাকে। হিন্দুদের মধ্যে বাঙ্গালীদের দেবী সরস্বতীর আরাধনা এই সংস্কৃতি অত্যন্ত সক্রিয় এবং প্রাণবন্ত। সেই কারণে মূলত বাঙ্গালীদের সরস্বতী সংস্কৃতিই এই প্রতিবেদনের মূল আলোচ্য বিষয়। 

সরস্বতী পূজার ইতিহাস:

শাস্ত্রীয় নির্দেশ অনুসারে সরস্বতী পরবর্তী বৈদিক যুগের একজন দেবী। প্রাচীন যুগে তান্ত্রিকরা দেবী সরস্বতীর মতন দেখতে দেবী বাগেশ্বরীর আরাধনা করতেন বলে জানা যায়। ঐতিহাসিকরা মনে করেন যে দেবী সরস্বতীর বর্তমান রূপটি তুলনামূলকভাবে নতুন। তবে পুরাকালে তার রূপটি বর্তমানের তুলনায় ভিন্ন হলেও খুব একটা আলাদা ছিল না।

বর্তমানে এই পূজা বাঙ্গালীদের মধ্যে গৃহস্থের অন্দরমহল কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অঙ্গনে সীমাবদ্ধ থাকলেও কয়েক শতাব্দী আগে পর্যন্তও বাংলার বুকে বিভিন্ন জায়গায় ধুমধাম করে মহাসমারোহে সরস্বতী পূজা হত। এই প্রসঙ্গে বর্ধমানের রাজার তত্ত্বাবধানে প্রচলিত থাকা বিখ্যাত সরস্বতী পূজার কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। সমগ্র বাংলা তো বটেই, এমনকি বাংলার বাইরে থেকেও এই পূজা দর্শনের উদ্দেশ্যে জনসমাগম হত।

সেই পূজাতে দীর্ঘ দু’ঘণ্টাব্যাপী আতশবাজি পোড়ানোর রীতিও প্রচলিত ছিল। এছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভারতীয় পাঠশালায় প্রতি মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে জল দিয়ে ধোয়া চৌকির উপর তালপাতার তাড়ি এবং দোয়াত-কলম রেখে পূজা করার প্রথা প্রচলিত ছিল। তবে শহরের দিকে ধনাঢ্য ব্যক্তিরাই দেবী সরস্বতীর মূর্তি নির্মাণ করে পূজা করতেন।

বাংলার সরস্বতী সংস্কৃতি:

সমগ্র পৃথিবীজুড়ে বিশেষত হিন্দুদের মধ্যে সরস্বতী পূজার বিশেষ প্রচলন থাকলেও বর্তমান বাঙালির সরস্বতী সংস্কৃতি অন্যান্যদের তুলনায় কিছুটা স্বতন্ত্র। চারুকলা প্রিয় বাঙালি এই পূজাকে কেন্দ্র করে আত্ম সংস্কৃতির চর্চায় মেতে ওঠে। প্রতি বছর শাস্ত্রীয় বিধান অনুসারে মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথির দিন সরস্বতী পূজার আয়োজন করা হয়। এই পূজা প্রায় বসন্তকালের প্রারম্ভে আয়োজিত হয় বলে এই দিনটিকে শ্রীপঞ্চমী বা বসন্ত পঞ্চমীও বলা হয়।

ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এক বিশেষ উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হয়। তারা নতুন জামাকাপড় পড়ে বিদ্যালয় কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুজোতে অংশগ্রহণ করে। পূজার শেষে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়ার প্রথাটি সরস্বতী পূজার সবচেয়ে আকর্ষণীয় অঙ্গ

তাছাড়া এই পূজাকে কেন্দ্র করে বাঙালি ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে সরস্বতী পূজার আগে কুল না খাওয়ার মতন লোকাচার প্রচলিত আছে। এছাড়া এখনো বিভিন্ন বাঙালি বাড়িতে সরস্বতী পূজার দিনে শিশুদের হাতেখড়ি, ব্রাহ্মণভোজন ও পিতৃতর্পণের মতন প্রথাও পালিত হতে দেখা যায়।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরস্বতী পূজা:

সরস্বতী পূজা সম্ভবত একমাত্র ধর্মীয় উৎসব যা প্রায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অতি ধুমধাম সহকারে আয়োজন করা হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আয়োজিত হওয়া এই পূজাকে কেন্দ্র করে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বিশেষ উদ্দীপনা সঞ্চারিত হয়। সরস্বতী পূজার কয়েকদিন আগে থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুল-কলেজে পূজার আয়োজনে অংশগ্রহণ করে। কেউ ব্যস্ত থাকে আলপনা দিতে, কেউ ব্যস্ত থাকে পূজার ঘর সাজাতে, কারোর ওপর আবার দায়িত্ব পড়ে প্রতিমা আনয়নের

সকল ছাত্র-ছাত্রী অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেদের দায়িত্ব পালন করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরস্বতী পূজার এই প্রথাটি শুধুমাত্র বাংলা নয় সমগ্র দেশ জুড়ে প্রচলিত রয়েছে। কিছু জায়গায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় উৎসব আয়োজন করাকে কেন্দ্র করে মত পার্থক্য সৃষ্টি হলেও তা বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করা সরস্বতী পূজায় বিঘ্ন ঘটাতে পারেনি।

পূজার সংশ্লিষ্ট দিনে সকালবেলা ছাত্রছাত্রীরা গায়ে হলুদ মেখে, স্নিগ্ধ জামাকাপড় পরে বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত হওয়া পূজায় অংশগ্রহণ করে। এই দিনে রাস্তাঘাটে ছাত্র-ছাত্রীদের ভিড় থাকে চোখে পড়ার মতন।

সরস্বতী পূজার রীতিনীতি:

এই বিশাল দেশে স্থানভেদে সরস্বতী পূজার রীতিগত ক্ষেত্রে সামান্য কিছু পার্থক্য থাকলেও মোটামুটি সব জায়গার রীতিনীতি প্রায় একরকম। শাস্ত্রীয় বিধান অনুসারে বসন্ত পঞ্চমীর দিন সকাল বেলা এই পূজা সম্পন্ন করা যায়। অন্যান্য পূজার মতোই নিয়ম অনুসারে এই পূজা সম্পন্ন হয়ে থাকে। তবে এই পূজায় বিশেষ প্রয়োজনীয় উপাচার হিসেবে অভ্র-আবির, আমের মুকুল, দোয়াত কলম, এবং যবের শিষ প্রয়োজন হয়।

এছাড়া পূজার জন্য প্রয়োজন হয় হলুদ রঙের গাঁদা ফুল। এই গাঁদা ফুলের মালা গেঁথে বাগদেবীকে পরানো হয়। দেবী সরস্বতী যেহেতু সকল প্রকার বিদ্যার দেবী সেই কারণে এই পূজা শেষের পর দেবীর চরণে অর্পণ করা বইপত্র ও বাদ্যযন্ত্রের পূজা করা হয়। তাছাড়া অন্যান্য পূজার মত এই পূজার শেষেও লক্ষ্মীনারায়ণের আরাধনা করা হয়। এছাড়া সরস্বতী পূজার সবচেয়ে জনপ্রিয় অঙ্গ পুষ্পাঞ্জলীর সময় উচ্চারিত মন্ত্রগুলি সকল বাঙ্গালীর কণ্ঠস্থ:

জয় জয় দেবী চরাচর সারে
কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে
বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে
ভগবতী ভারতী দেবী নমস্তুতে।

সরস্বতী পূজার সময় প্রকৃতি:

সরস্বতী পূজা সংক্রান্ত আলোচনার ক্ষেত্রে এই পূজার সময়কার প্রকৃতির কথা উল্লেখ না করলেই নয়। বছরের এই সময়টিতে প্রকৃতির রূপ থাকে অত্যন্ত মনোরম। বসন্ত পঞ্চমী শীতকালের বিদায় ধ্বনি ঘোষণা করে ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ করে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়।

গাছে গাছে ঝরে যাওয়া পাতার দুঃখ ভুলে দেখা দেয় নতুন কিশলয়। বিভিন্ন গাছে নতুন রং লাগে। পলাশ ফুলের রূপ ও গন্ধে প্রকৃতি হয়ে থাকে মাতোয়ারা। আকাশে উড়ে বেড়ায় ঘুড়ির পাল। সমগ্র আকাশ যেন ছিল রঙিন হয়ে ওঠে। 

স্থানভেদে সরস্বতী পূজার রূপ:

ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে সরস্বতী পূজার রূপ বিভিন্ন রকম। বাংলা এবং সংলগ্ন কিছু রাজ্যে যেমন সরস্বতী পূজা মূলত গৃহ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে, উত্তর ভারতের ক্ষেত্রে এমনটা নয়। ভারতবর্ষের পশ্চিম প্রান্ত গুজরাট রাজ্যে কচ্ছ অঞ্চলে বসন্ত পঞ্চমীর এই দিনটি ভালোবাসা এবং মনের আবেগ উদযাপনের সঙ্গে জড়িত।

সেখানকার মানুষ এই দিন একে অপরকে আম্রপল্লব সহযোগে ফুলের মালা উপহার হিসেবে দিয়ে থাকে। আবার অন্যদিকে মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় এবং উত্তর প্রদেশের মতন রাজ্যে বসন্ত পঞ্চমীর দিন সকালে শিব এবং পার্বতীর উপাসনা করা হয়। আবার দক্ষিণ ভারতে নবরাত্রির শেষ তিন দিন দেবী সরস্বতীর আরাধনা করা হয়।

সরস্বতী পূজার আন্তর্জাতিক রূপ:

আঞ্চলিক এবং জাতীয় রূপ ছাড়াও সরস্বতী পূজার কিছু আন্তর্জাতিক চরিত্রও রয়েছে। প্রধানত সারা বিশ্বজুড়ে হিন্দু সমাজের মধ্যেই এই পূজার প্রচলন বিদ্যমান। ভারতের বাইরে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে সরস্বতী পূজার ব্যাপক প্রচলন রয়েছে। বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরস্বতী পূজা দেশে ও বিদেশে বিশেষভাবে বিখ্যাত। এছাড়া হিন্দু সম্প্রদায়ের বাইরে শিখ এবং সুফি মুসলিম সম্প্রদায়ও বসন্ত পঞ্চমী পালন করে থাকে।

তাছাড়া বুদ্ধ এবং জৈন ধর্মের মধ্যেও সরস্বতী দেবীর পূজার প্রচলন রয়েছে। এশিয়া মহাদেশে ভারতবর্ষ ছাড়াও জাপান, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার, তিব্বত ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গায় দেবী সরস্বতীর আরাধনা করা হয়।

যেমন সূর্যোদয়ের দেশ জাপানে বুদ্ধধর্মের হাত ধরে প্রচলিত হওয়া দেবী সরস্বতীর জাপানি রূপের নাম হলো দেবী বেনজাইতেন। অন্যদিকে ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্র মায়ানমারে দেবী সরস্বতীর রূপের নাম হল কুৎকায়োগি। সকল স্থানেই তার রূপ মোটামুটি একই রকম এবং তিনি বিদ্যার দেবী। 

সরস্বতী পূজার সামাজিক গুরুত্ব:

সরস্বতী পূজার এক বিশেষ সামাজিক তাৎপর্য রয়েছে। বিশেষত শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি বর্তমান। শিক্ষার্থীরা এই পূজায় অংশগ্রহণের দ্বারা একটি সামাজিক কর্মে একত্রে অংশগ্রহণ করে এবং সুধী সামাজিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়। জ্ঞান এবং বিদ্যার্জনের প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। শিক্ষার্থীরা ছাড়াও সমগ্র সমাজে এই পূজাকে কেন্দ্র করে জ্ঞানের পবিত্র শ্বেতশুভ্র আভাস ছড়িয়ে পড়ে।

সরস্বতী পূজার অর্থনৈতিক গুরুত্ব:

অন্যান্য পূজার মতন সরস্বতী পূজারও কিছু অর্থনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। এই পূজাকে কেন্দ্র করে অসময়ে হলেও বিভিন্ন মৃৎশিল্পীরা জীবিকা অর্জন করে থাকেন। তাছাড়া এই বোঝার উপর ভিত্তি করেই এখনো দোয়াত  তৈরির কারিগররা কিছুটা সচ্ছলতার মুখ দেখেন। তাছাড়া সরস্বতী পূজায় বিপুল পরিমাণ ফুল প্রয়োজন হওয়ার কারণে সমগ্র দেশজুড়ে ফুলের ব্যবসায়ীরা কিছুটা লাভবান হন। 

সরস্বতী পূজার সাংস্কৃতিক গুরুত্ব:

সরস্বতী পূজার সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব যেখানে সেটি হল বাগদেবীর আরাধনাকে কেন্দ্র করে বিকশিত হওয়া জাতীয় সংস্কৃতির ক্ষেত্রে। দেবী সরস্বতী হলেন বিদ্যার দেবী, জ্ঞানের দেবী। সেই কারণেই সরস্বতী পূজা কে কেন্দ্র করে সমগ্র দেশ জুড়ে সংস্কৃতি চর্চার মাত্রা বিপুল পরিমাণে বৃদ্ধি পায়। একদিকে সকল বাঙালি এই দিনে নাচ, গান, আবৃত্তি, ছবি আঁকা ইত্যাদি চারুকলামূলক শিল্প সৃষ্টিতে আত্মনিয়োগ করে।

অন্যদিকে বিহার, উড়িষ্যা ও আসামে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় লোকসংগীত এবং লোকনৃত্যের বিষয়ে। তাছাড়া সরস্বতী পূজাকে কেন্দ্র করে যে আলপনা দেওয়ার সংস্কৃতি প্রচলিত রয়েছে, তা বর্তমানে এক প্রকার শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক মঞ্চেও এই শিল্প সমাদৃত হয়েছে। এককথায় সরস্বতী পূজাকে কেন্দ্র করে মানুষ যে সৃজনশীল সৃষ্টিতে মেতে ওঠে তা যথার্থই অনবদ্য।

উপসংহার:

সরস্বতী পূজা হলো বাঙালির তথা আপামর ভারতবাসীর প্রাণের উৎসব। এই পূজাকে কেন্দ্র করে সকল বাঙালির মনে সর্বপ্রকার ভেদাভেদ ভুলে যে পূর্ণতার বিকাশ ঘটে তা বাঙালিকে সম্ভবত সারা বছরজুড়ে জ্ঞান এবং সংস্কৃতিচর্চার রসদ জুগিয়ে দেয়। যুগ যুগ ধরে এই পূজা বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ রূপে বাঙালির পার্বণের তালিকা কে বিশেষভাবে অলংকৃত করে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারা একইভাবে অক্ষুণ্ণ থাকবে।


সরস্বতী পুজো রচনাটি পড়ে আপনার কেমন লাগলো কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানান। আমরা সব সময় সচেষ্ট থাকি সবার থেকে সুন্দর ও আপনার মনের মতো করে একটি রচনা তুলে ধরার। এখানে নেই এমন রচনা পাওয়ার জন্য রচনাটির নাম আমাদের কমেন্ট করে জানান। দ্রুততার সঙ্গে আমরা উক্ত রচনাটি যুক্ত করার চেষ্টা করবো। সম্পূর্ণ রচনাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন