প্রজাতন্ত্র দিবস রচনা [সঙ্গে PDF]

আজ আমরা কথায় কথায় পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে নিজেদের চিহ্নিত করে গর্ব অনুভব করে থাকি। কিন্তু সেই বৃহত্তম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রাণভোমরার জন্মদিন অর্থাৎ প্রজাতন্ত্র দিবস নিয়ে আলোচনা তুলনামূলকভাবে কমই হয়। ২৬ জানুয়ারি এই দিনটি ভারতবর্ষের স্বাধীনতা দিবসের মতোই একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনটিকে কেন্দ্র করেই আমাদের আজকের বিষয় প্রজাতন্ত্র দিবস রচনা।

প্রজাতন্ত্র দিবস রচনা

ভূমিকা:

আমাদের জন্মস্থান এই মহান দেশ ভারতবর্ষ। ইতিহাসের নানা গৌরবগাথা, নানা কলঙ্কজনক অধ্যায় পেরিয়ে, বহু অত্যাচার সয়ে বহু সংগ্রাম করে আজ আমাদের সকলের প্রিয় এই দেশ বিশ্বের দরবারে একটি সম্মানীয় তাৎপর্যপূর্ণ স্থান অধিকার করে রয়েছে।

কিন্তু ভারতবর্ষ বর্তমান পৃথিবীর আন্তর্জাতিক মঞ্চে আজকে যে স্থান অধিকার করে আছে তার যাত্রা শুরু হয়েছিল ঠিক যেই দিন তার কথা সকল দেশবাসীর বারবার স্মরণ করা দরকার। সেটি হল আমাদের দেশের গৌরবময় প্রজাতন্ত্র দিবস। আজ আমরা কথায় কথায় পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে নিজেদের চিহ্নিত করে গর্ব অনুভব করে থাকি। কিন্তু সেই বৃহত্তম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রাণভোমরার জন্মদিন অর্থাৎ প্রজাতন্ত্র দিবস নিয়ে আলোচনা তুলনামূলকভাবে কমই হয়।

স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে গৌরবময় ভারতবর্ষে যে কয়েকটি দিনকে সবচেয়ে অধিক গুরুত্ব সহকারে পালন করা হয়ে থাকে তার মধ্যে অন্যতম প্রধান একটি হলো দেশের প্রজাতন্ত্র দিবস। প্রতিবছর জানুয়ারি মাসের ২৬ তারিখে সমগ্র দেশ জুড়ে এই দিনটি পালন করা হয়।

প্রজাতন্ত্র কি?

খুব প্রাসঙ্গিকভাবেই প্রজাতন্ত্র দিবস সম্বন্ধে আলোচনার সূচনা লগ্নে প্রশ্ন আসে প্রজাতন্ত্র আসলে কি? প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীর ইতিহাসে রাজ্য বা দেশের শাসন পদ্ধতি বা ব্যবস্থার বির্বতনে আধুনিকতম হলো গণতান্ত্রিক পরিকাঠামো। একটি দেশের গণতান্ত্রিক পরিকাঠামোমূলক শাসন ব্যবস্থা বলতে বোঝায় জনগণের দ্বারা জনগণের জন্য জনগণের শাসন ব্যবস্থা।

এই গণতান্ত্রিক পরিকাঠামোমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থার শীর্ষে যিনি অধিষ্ঠান করেন আমাদের দেশে তার স্থান বংশপরম্পরায় নির্ধারিত হয় না। বরং তিনি এই দেশের জনগণের মতানুসারে পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। গণতন্ত্রের শীর্ষস্থানীয় অধিষ্ঠানকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে প্রজা অর্থাৎ জনগণের এই বিশেষ ভূমিকাকেই প্রজাতন্ত্র বলা হয়।

‘তন্ত্র’ শব্দটিকে এই ক্ষেত্রে ‘মত’ অর্থে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ রাজতন্ত্র বলতে যেমন বোঝানো হয় রাজার ‘মত’ তেমনই প্রজাতন্ত্র বলতে বোঝানো হয়ে থাকে প্রজার ‘মত’। অর্থাৎ ভারতবর্ষে প্রজাতন্ত্র বলতে বোঝানো হয় এই দেশে প্রজার মতই শাসনের ক্ষেত্রে শেষ কথা বলবে।

পরাধীন ভারত ও জনমত:

আধুনিক পৃথিবীতে স্বাধীনতার আলো দেখবার পূর্বে ভারতবর্ষের একটি দীর্ঘ লাঞ্ছনার ইতিহাস রয়েছে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি দীর্ঘ ১৯০ বছর ভারতীয়দের পরাধীনতার শৃঙ্খলে বন্দি করে রেখেছিল। ভারতে বর্তমান প্রজাতন্ত্রের উৎস এবং অনুপ্রেরণা খুঁজতে গেলে সেই দীর্ঘ লাঞ্ছনার ইতিহাসের দিকে আমাদের চোখ ফেরাতে হবে। মানুষের জীবনের সবচেয়ে অত্যাবশ্যক অধিকার হলো মত প্রকাশের স্বাধীনতা। প্রায় দুই শতক ধরে চলতে থাকা ব্রিটিশ শাসন ভারতীয়দের সেই স্বাধীনতাই বহুক্ষেত্রে খর্ব করেছিল।

নিজেদের শাসন ব্যবস্থা সংক্রান্ত নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে বহুদিন পর্যন্ত ভারতীয়দের কোন মত প্রকাশের অধিকার ছিল না। সেই কারণেই যখনই পরাধীন ভারতবর্ষে কোন সমষ্টিগত জনমত গড়ে উঠেছে, তখনই তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে কোন না কোন বিদ্রোহ কিংবা আন্দোলনের মাধ্যমে। ব্যক্তিগত মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর চূড়ান্ত বিদেশি হস্তক্ষেপ ভারতবর্ষের মানুষের মতামত প্রকাশের স্পৃহাকে বহুমাত্রায় বাড়িয়ে তুলেছিল। সম্ভবত তারই অনিবার্য ফল হল আজকের প্রজাতান্ত্রিক ভারতবর্ষ।

প্রজাতন্ত্র দিবসের ইতিহাস:

 ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে যখন ব্রিটিশ সরকার ভারতকে স্বাধীনতা দানের কথা ঘোষণা করে তখন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে প্রথমে একটি অস্থায়ী কেন্দ্রীয় সরকার এবং ১৯৪৭ সালে স্বাধীন ভারতবর্ষের একটি সংবিধান তৈরির উদ্দেশ্যে সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে একটি গণপরিষদ গঠিত হয়।

এই গণপরিষদের সভাপতিত্ব করেছিলেন ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং সংবিধানের খসড়া কমিটির সভাপতিত্ব করেন ডঃ বি আর আম্বেদকর যিনি বাবাসাহেব আম্বেদকর নামেও সুপরিচিত। অবশেষে ১৯৪৯ সালের ডিসেম্বর মাস নাগাদ সংবিধান তৈরির কাজ শেষ হয়ে ২৬শে ডিসেম্বর এই সংবিধানটি ভারতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। তার ঠিক এক মাস পরে ২৬শে জানুয়ারি সমগ্র দেশে এই সংবিধান লাগু হয়ে যায়।

ভারতের এই সংবিধানের প্রস্তাবনার শুরুতে স্থান পাওয়া “আমরা ভারতের জনগণ” এই তিনটি শব্দই ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের ভিত্তিপ্রস্তর রচনা করে দেয়। প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে ২৬শে জানুয়ারি তারিখটিকে গ্রহণের পেছনে একটি ইতিহাস আছে। দেশে ভারতীয় সংবিধান লাগু হবার ঠিক একুশ বছর আগে ১৯২৯ সালে এই একই দিনে জাতীয় কংগ্রেসের তরফ থেকে প্রথমবার ভারতের পূর্ণ স্বরাজের দাবি জানানো হয়।

ভারতে প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের ঐতিহ্য:

স্বাধীন ভারতবর্ষে জানুয়ারি মাসের ২৬ তারিখে প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের একটি বিশেষ ঐতিহ্য এবং রীতি প্রচলিত রয়েছে। প্রত্যেক বছর এই দিনে দিল্লির রাজপথে ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটি জাঁকজমকপূর্ণ মহড়ার আয়োজন করা হয়। সেই মহড়াতে ভারতীয় স্থল সেনা, জল সেনা এবং বায়ুসেনা অংশগ্রহণ করে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকেন রাষ্ট্রের কর্ণধার এবং দেশের সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি, দেশের প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদ এবং অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দ।

এছাড়া প্রতি বছরই বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকেন পৃথিবীর নানা দেশের কোন না কোন নেতা। ভারতবর্ষে প্রজাতন্ত্র দিবস পালনকে কেন্দ্র করে গোটা দেশে এক অদ্ভুত উদ্দীপনার সঞ্চার হয়। তাৎপর্যগত দিক থেকে এই দিনটি স্বাধীনতা দিবসের থেকেও কোন না কোন ক্ষেত্রে অধিক গুরুত্ব লাভ করে থাকে। 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রজাতন্ত্র দিবস:

ভারতে গর্বের এই প্রজাতন্ত্র দিবস দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অত্যন্ত জাঁকজমকের সঙ্গে পালন করা হয়ে থাকে। স্বাধীনতা দিবসের মতোই এই দিনে ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা বিদ্যালয় তথা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গনে সমবেত হয়ে দেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এই দিনেও পতাকা উত্তোলনের অব্যবহিত পরে জাতীয় সংগীত গেয়ে ভারতবর্ষের প্রজাতান্ত্রিক ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।

তারপর বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কোথাও কোথাও আবার ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান জানিয়ে শোভাযাত্রা বের হয়। শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকরা সমবেতভাবে এই ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং শোভাযাত্রায় অংশ নেন। শিক্ষকরা তাদের শিক্ষার্থীদের কাছে প্রজাতন্ত্র দিবসের গুরুত্ব এবং তাৎপর্য তুলে ধরার চেষ্টা করেন।

অন্যান্য স্থানে প্রজাতন্ত্র দিবস পালন:

সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ২৬শে জানুয়ারি দেশের অন্যান্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মহাসমারোহে প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে দেশের আদালত, বিভিন্ন সরকারি অফিস কাছারি ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই সব স্থানে দেশের সংবিধানের আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে পতাকা উত্তোলন করা হয়।

প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রজাতন্ত্র দিবস পালন ছাড়াও দেশের প্রতিটি কোনায় ব্যক্তিগত তথা সমষ্টিগত ভাবেও প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপিত হয়ে থাকে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে উত্তোলিত হয় দেশের জাতীয় পতাকা, ধ্বনিত হয় জাতীয় সংগীত। ছোট ছোট শিশুদের মাঝে চকলেট, মিষ্টি ইত্যাদি বিলি করা হয়।

প্রজাতন্ত্র দিবসের এমন উদযাপনের মাধ্যমে দিনটি রাজনৈতিক গুরুত্বের ঊর্ধ্বে উঠে একটি সামাজিক মেলবন্ধনের উৎসবে পরিণত হয়। এই উৎসবের মাধ্যমে দেশের মানুষ যেমন একে অপরের সাথে সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলে, তেমনই ভারতবর্ষের সংবিধান এবং প্রজাতান্ত্রিক ঐতিহ্যের প্রতি জনগণের সম্মান তথা আস্থা বৃদ্ধি পায়।

ভারতীয় সীমানা রক্ষীবাহিনীর প্রজাতন্ত্র দিবস:

দেশের প্রতিটি সীমানা অঞ্চলে সদা প্রহরারত ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের বিষয়ে আলোচনা না করলে প্রজাতন্ত্র দিবস সংক্রান্ত আলোচনা একপ্রকার অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

দেশের অভ্যন্তরে রাজধানী দিল্লির রাজপথে একদিকে যেমন ভারতীয় সেনা জাঁকজমকপূর্ণ মহড়া করে, অন্যদিকে তেমনি ভারতের প্রতিটি সীমানায় সীমানা রক্ষীবাহিনীর জওয়ানরা ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করে। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর তরফ থেকে এই দিন মোমবাতি জালানো, মিষ্টি বিতরণ ইত্যাদি দৃশ্য চোখে পড়ে। 

প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের গুরুত্ব:

ভারতবর্ষে প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের সবিশেষ গুরুত্ব এবং প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে। যে দেশে ভারতবাসী বসবাস করে সেই দেশে এই দিনটি পালনের মাধ্যমে তারা আপন শাসনব্যবস্থাগত  নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে নিজের মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে উদযাপন করে থাকে।

এ কথা মনে রাখা দরকার যে জাতীয় স্তরে উন্নতি করার জন্য নিজের ঐতিহ্যকে সবসময় মনে রাখা এবং উদযাপন করা একান্ত প্রয়োজনীয়। প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন আদপে ভারতবর্ষের সেই উন্নয়নমূলক মানসিকতারই সাক্ষ্য বহন করে। এই দিনটি পালনের দ্বারা বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষে জনগণের মধ্যে নাগরিক ঐক্যের বন্ধন সুদৃঢ় হয়।

আভ্যন্তরীণ ক্ষেত্র ছাড়াও প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের একটি আন্তর্জাতিক তাৎপর্যগত দিকও রয়েছে। প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির রাজপথে ভারতীয় সেনার মহড়া প্রকৃতপক্ষে বিশ্বের দরবারে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিপুল ক্ষমতার নিদর্শনকেই তুলে ধরে। একথা অনস্বীকার্য যে বর্তমান বিশ্বে সেনা শক্তি প্রদর্শন কোন একটি দেশের প্রতি পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সম্ভ্রম গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

তাছাড়া প্রতি বছর সরকারিভাবে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের সময় কোন একটি রাষ্ট্রের প্রতিনিধিকে বিশেষ অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো এবং তার আগমন আন্তর্জাতিক বিশ্বের দরবারে ভারতের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করে।

উপসংহার:

প্রজাতন্ত্র দিবস হল আপন স্বাধিকার উদযাপনের উৎসব। ভারতবর্ষের মতন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের মুকুটে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন একটি অতিরিক্ত মাত্রা যোগ করে দেয়। গোটা দেশব্যাপী এই দিনটিকে কেন্দ্র করে দেশবাসীর অহংকার এবং উন্মাদনা কখনো কখনো স্বাধীনতা দিবসের আনন্দকেও অতিক্রম করে যায়। প্রকৃতপক্ষে এই দিনটি পালনের মাধ্যমে ভারতীয় জনগণ নিজেদের দীর্ঘ মানসিক দমন-পীড়ন থেকে মুক্তির আনন্দকেই উদযাপন করে থাকে।

১৯৪৭ সালের ১৫ই আগষ্ট স্বাধীনতা দিবস ভারতবর্ষকে জীবন দান করেছিল এ কথা সত্য, তবে সেই জীবনকে কিভাবে যাপন করতে হবে তা নির্ধারণ করে দিয়েছিল ভারতবর্ষের প্রজাতান্ত্রিক সংবিধান। বছরে একটি মাত্র দিন সকলে একত্রিত হয়ে সেই সংবিধানের উদ্দেশ্যে চিরসম্মান জানানোর মধ্যেই লুকিয়ে আছে প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের প্রকৃত সার্থকতা।


প্রজাতন্ত্র দিবস রচনাটি পড়ে আপনার কেমন লাগলো আপনার ব্যাক্তিগত মতামত কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানান।আমরা সব সময় সচেষ্ট থাকি সবার থেকে সুন্দর ও আপনার মনের মতো করে একটি রচনা তুলে ধরার।এখানে নেই এমন রচনা পাওয়ার জন্য রচনাটির নাম কমেন্ট করে জানান।দ্রুততার সঙ্গে আমরা উক্ত রচনাটি যুক্ত করার চেষ্টা করবো।সম্পূর্ণ রচনাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আরও পড়ুন:

ভারতের স্বাধীনতা দিবস রচনা
Print Friendly, PDF & Email

“প্রজাতন্ত্র দিবস রচনা [সঙ্গে PDF]”-এ 1-টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন