মহাশ্বেতা দেবী প্রবন্ধ রচনা [সঙ্গে PDF]

প্রখ্যাত বাঙালি কথাসাহিত্যিক ছিলেন মহাশ্বেতা দেবী। সমাজের দলিত,পীড়িত মানুষদের নিয়ে ওনার লেখনী-অস্ত্রের প্রয়োগ এবং মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী হিসেবে উনি চিরস্মরণীয়। প্রকৃতিবাহী মহাশ্বেতা দেবীর গল্প, উপন্যাস প্রভৃতি লেখনী সাহিত্য ক্ষেত্রে যে স্বতন্ত্র স্রোত সৃষ্টি করেছে তা চিরবহমান। ওনার কথা স্মরণ করেই আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় মহাশ্বেতা দেবী প্রবন্ধ রচনা।

মহাশ্বেতা দেবী রচনা বৈশিষ্ট্য চিত্র

ভূমিকা:

বাংলা হল ভারতীয় উপমহাদেশে সৃজনশীল চিন্তাবিদদের অন্যতম প্রধান পীঠস্থান। এই বাংলার মাটিতেই যুগে যুগে জন্ম নিয়েছে শত শত প্রতিভাবান মনীষা। তাদের সমৃদ্ধ চিন্তায়, সৃষ্টিতে ও সৃজনশীলতায় যুগ যুগ ধরে ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক ভান্ডার সমৃদ্ধ হয়ে সংস্কৃতির আকর রত্নভান্ডারে পরিণত হয়েছে।

বাঙালির তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, প্রতিভা ও মনীষার দ্বারা অভিভূত হয়েই আধুনিক ভারতবর্ষের অন্যতম সমাজ সংস্কারক গোপালকৃষ্ণ গোখলে একদিন মন্তব্য করেছিলেন “What Bengal thinks today, India thinks tomorrow”. আধুনিক শিক্ষা বিস্তার হোক, সমাজ সংস্কার হোক কিংবা নারী শিক্ষা সবেতেই বাংলা পথ দেখিয়েছে সমগ্র ভারতবর্ষকে। একদিকে বাংলার বুক থেকেই যেমন উঠে এসেছে ভারতবর্ষের প্রথম মহিলা ডাক্তার, অন্যদিকে বাংলায় ভারতবর্ষকে দিয়েছে তার প্রথম মহিলা এভারেস্ট শৃঙ্গ জয়ী।

সংস্কৃতিবান বাংলার এই পবিত্র ভূমি আরো এক মহীয়সী নারীর মহান কর্মভূমি। তিনি হলেন আমাদের সকলের প্রিয় চিন্তাবিদ, লেখিকা, সাহিত্যিক, পরিবেশ তথা মানবাধিকার কর্মী শ্রীমতি মহাশ্বেতা দেবী। আজ এই প্রতিবেদন তারই মহান জীবনের সংক্ষিপ্ত অবতারণার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।  

জন্ম ও পরিবার:

বাঙালি কথাসাহিত্যিক তথা মানবাধিকার আন্দোলন কর্মী মহাশ্বেতা দেবীর জন্ম ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারত বা অধুনা বাংলাদেশের ঢাকা শহরে। ছেলেবেলা থেকেই তিনি তার পরিবারে একটি অভূতপূর্ব সাংস্কৃতিক পরিবেশের সান্নিধ্য লাভ করেছিলেন। তার পিতা শ্রী মণীশ ঘটক যুবনাশ্ব ছদ্মনামে কল্লোল সাহিত্য আন্দোলনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। মহাশ্বেতা দেবীর কাকা ছিলেন বিশ্ববরেণ্য চিত্র পরিচালক শ্রী ঋত্বিক ঘটক।

তার মা ধরিত্রী দেবী ও উল্লেখযোগ্য ভাবে লেখালেখি এবং সমাজ সংস্কারমূলক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। অন্যদিকে তার ভাইয়েরাও স্ব-স্ব ক্ষেত্রে প্রতিভাবান এবং সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তার পরিবার থেকেই প্রকাশিত হয়েছিল বিখ্যাত ‘দ্যা ইকনোমিক অ্যান্ড পলিটিক্যাল উইকলি অফ ইন্ডিয়া’ পত্রিকা।

অর্থাৎ মহাশ্বেতা দেবীর পরিবারের পটচিত্রে চোখ বোলালেই বোঝা যায় তিনি কোন ভুঁইফোড় লেখিকা কিংবা সমাজকর্মী ছিলেন না। তার মহান সাংস্কৃতিক পরিবারের সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার তিনি সফলভাবে বহন করে নিয়ে চলে ছিলেন। হয়তো ছেলেবেলার এই চূড়ান্ত সাংস্কৃতিক সান্নিধ্য এবং উত্তরাধিকারই তাকে তার ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে প্রেরণা যুগিয়েছিল।

শিক্ষাজীবন:

জন্মের পর অবিভক্ত ভারতবর্ষে ঢাকা শহরেই মহাশ্বেতা দেবীর প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা শুরু হয়েছিল। কিন্তু অন্যান্য লক্ষ লক্ষ মানুষের মতোই ভারত বিভাজনের পর তার পরিবার ওপার বাংলা ত্যাগ করে পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন। কিছুদিন ছেদ পড়লেও এখানেই তারপর থেকে শুরু হয় মহাশ্বেতা দেবীর পরবর্তী শিক্ষাজীবন।

প্রথমে তিনি বোলপুর শান্তিনিকেতনে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠভবনের ভর্তি হন। পরবর্তীতে সেখান থেকেই তিনি স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। স্নাতক স্তরের পড়াশোনা শেষ করে মহাশ্বেতা দেবী কলকাতায় তার পরিবারের কাছে ফিরে আসেন। এখানে নিজের স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার জন্য তিনি ভর্তি হন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই তিনি ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তরের পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হন। 

কর্মজীবনে প্রবেশ:

মহাশ্বেতা দেবীর মতন উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কের সমগ্র জীবনই নানা সমৃদ্ধ কর্ম দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে থাকে। নিজেদের কর্মের মাধ্যমেই এঁনারা সমগ্র বিশ্বের স্মৃতিপটে চিরকাল অমর হয়ে থাকেন। মহাশ্বেতা দেবী নিজের দীর্ঘ কর্মজীবন শুরু করেছিলেন ১৯৬৪ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদিত বিজয়গর কলেজে অধ্যাপনার মাধ্যমে। এই কলেজে অধ্যাপনার সময়কালে তিনি বহু শ্রমিক শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের সংস্পর্শে আসেন।

এই সংসর্গ সম্ভবত তার মানসিক চরিত্রে এক বিশেষ প্রভাব ফেলেছিল। অধ্যাপনার পাশাপাশি মহাশ্বেতা দেবী একজন দায়িত্বশীল সাংবাদিক এবং সৃজনশীল লেখক হিসেবেও নিজের কাজ চালিয়ে গিয়েছিলেন। পাশাপাশি চলেছিল তার সমৃদ্ধ ব্যক্তিগত পড়াশোনা।

বিজয়গর কলেজের অধ্যাপিকা হিসেবে চাকুরীরতা থাকাকালীনই তিনি লোধা কিংবা শবরদের মতন পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তিক অঞ্চলের উপজাতির মানুষ ও তাদের সংস্কৃতি নিয়ে বিস্তারিত পড়াশোনা এবং গবেষণা করেন। তাছাড়া নিজের গবেষণার কাজে ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি বাংলা তথা ভারতবর্ষের বিভিন্ন উপজাতীয় অঞ্চলে ভ্রমণ করে তাদের কাছ থেকে মূল্যবান সব তথ্য সংগ্রহ করে রাখতেন।

সাহিত্যিক জীবন:

মহাশ্বেতা দেবী তার সমগ্র জীবনে ১০০টিরও বেশি উপন্যাস এবং ২০টিরও বেশি ছোটগল্প সংকলন রচনা করেছেন। মাতৃভাষার প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার কারণে তার অধিকাংশ রচনাই বাংলায়। ঝাঁসি অঞ্চলের স্থানীয় মানুষদের থেকে সংগ্রহ করে আনা তথ্য এবং লোকগীতির ওপর ভর করে তিনি রচনা করেন তার প্রথম উপন্যাস ‘ঝাঁসির রানী’।

তার এই উপন্যাসটি ঝাঁসির রানী লক্ষ্মীবাঈ এর জীবন অবলম্বনে রচিত। এছাড়া ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত হয় মহাশ্বেতা দেবী রচিত অরণ্যের অধিকার উপন্যাসটি। এই উপন্যাসে তিনি ফুটিয়ে তুলেছিলেন মুন্ডা বিদ্রোহের মহান নেতা বিরসা মুন্ডার জীবন কাহিনীকে। তার লেখায় বারবার ফিরে ফিরে এসেছে ভারতবর্ষের শোষিত-বঞ্চিত উপজাতীয় মানুষের কথা। তার কথাসাহিত্যে সব সময় ফুটে উঠেছে ক্ষমতাশালী জমিদার কিংবা দুর্নীতিগ্রস্থ সরকারি আধিকারিকদের হাতে উপজাতীয় মানুষদের বঞ্চনাকে।

নিজের অনুপ্রেরণার উৎস সম্পর্কে মহাশ্বেতা দেবী স্বয়ং চিহ্নিত করেছেন উপজাতির মানুষের সরল সাদামাটা জীবনচর্যাকে। তার রচিত অন্যান্য রচনা যেমন হাজার চুরাশির মা, রুদালী ইত্যাদি সৃষ্টিগুলি বাংলা সাহিত্যের ভান্ডারকে বহুগুণে সমৃদ্ধ করেছে। তার উল্লেখযোগ্য ছোটগল্পগুলি পোস্ট-কলোনিয়ালিস্ট গবেষক শ্রীমতি গায়ত্রী চক্রবর্তীর স্পিভাকের হাত ধরে ইংরেজিতে অনুবাদিত হয়ে তিনটি সংকলনের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।

সামাজিক আন্দোলন:

মহাশ্বেতা দেবীকে কেবলমাত্র সাহিত্যিক হিসেবে চিহ্নিত করলে তাকে সমাজসংস্কৃতির এক সংকীর্ণ গন্ডিতে আবদ্ধ করে দেওয়া হয়। তিনি সাহিত্যিকেরও আগে একজন সমাজকর্মী তিনি আমৃত্যু নিপীড়িত, বঞ্চিত-শোষিত মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য আন্দোলন করে গিয়েছেন। কর্মজীবনের শুরু থেকেই তিনি ভারতীয় বিভিন্ন উপজাতির মানুষের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিলেন।

কি পশ্চিমবঙ্গ, কি ছত্রিশগড়, কিংবা বিহার বা মধ্যপ্রদেশ- সব জায়গায় তিনি সংশ্লিষ্ট রাজ্যের আদিবাসী উপজাতিগুলির ক্ষমতায়ন ও তাদের সমাজের মূল স্রোতে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে কাজ করে গিয়েছেন। এ বিষয়ে তার চিন্তাধারা বিস্তারিতভাবে ফুটে উঠেছে তার সকল রচনার মধ্যে। অন্যদিকে তার নিজের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে তিনি প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন শিল্প স্থাপনের উদ্দেশ্যে অন্যায় ভাবে তৎকালীন সরকারের কৃষিজমি অধিগ্রহণ নীতির বিরুদ্ধে।

এরপর তিনি তার শিক্ষাঙ্গন শান্তিনিকেতনে গিয়েও বেশ কয়েক বছর অতিবাহিত করেন। এই সময়ে শান্তিনিকেতনের বাণিজ্যিকরণ-এর উদ্যোগ নেওয়া হলে মহাশ্বেতা দেবী তার তীব্র বিরোধিতা করেন। এইভাবে মহাশ্বেতা দেবীর সামগ্রিক জীবন শিক্ষকতা, গণ আন্দোলন, সমাজ সংস্কার তথা মানবাধিকার আন্দোলনের মধ্যে দিয়েই অতিবাহিত হয়েছিল।

ব্যক্তিগত জীবন:

নিজের পরিবার ও কর্ম জীবনের মতই মহাশ্বেতা দেবীর ব্যক্তিগত জীবনও অত্যন্ত বর্ণময়। ১৯৪৭ সালে প্রখ্যাত নাট্যকার বিজন ভট্টাচার্যের সাথে তার বিবাহ সম্পন্ন হয়। এই বিজন ভট্টাচার্য ছিলেন ভারতীয় নাট্যচর্চার ক্ষেত্রে একটি অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য নাম। তার হাত ধরেই ভারতীয় গণনাট্য সংঘ আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত হয়।

বিবাহের পরের বছর ১৯৪৮ সালে জন্ম হয় মহাশ্বেতা দেবী ও বিজন ভট্টাচার্যের পুত্র শ্রী নবারুণ ভট্টাচার্যের। তিনিও পরবর্তীকালে ঔপন্যাসিক এবং রাজনৈতিক সমালোচক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। প্রথম জীবনে মহাশ্বেতা দেবী একটি ডাকঘরে চাকরি গ্রহণ করলেও তার কমিউনিস্ট রাজনৈতিক মনোভাবের কারণে তাকে সেখান থেকে বিতাড়িত করা হয়।

এরপর অধ্যাপিকা হিসেবে চাকরি গ্রহণ করার পূর্বে জীবিকা নির্বাহের জন্য তিনি সাবান বিক্রয় এবং নিরক্ষরদের জন্য ইংরেজিতে চিঠি লেখা দেওয়ার মতন কাজ করেছেন। তার কিছুদিন পর বিজন ভট্টাচার্যের সাথে মহাশ্বেতা দেবীর বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। ১৯৬২ সালে অসিত গুপ্তের সাথে তার দ্বিতীয়বার বিবাহ হয়।

প্রাপ্ত সম্মান ও পুরস্কার সমূহ:

বর্ণময় ও সমৃদ্ধ কর্মজীবনে মহাশ্বেতা দেবী লাভ করেছেন অসংখ্য সম্মান এবং পুরস্কার। প্রথমে ১৯৭৯ সালে অরণ্যের অধিকার উপন্যাসের জন্য তিনি লাভ করেন বাংলা সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার। ১৯৮৬ সালে সমাজসেবামূলক কাজের জন্য ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে।

১৯৯৬ সালে জ্ঞানপীঠ পুরস্কার এবং ১৯৯৭ সালে উপজাতির মানুষদের অধিকার রক্ষা এবং ক্ষমতায়নের দাবিতে আন্দোলন চালানোর জন্য তিনি লাভ করেন রামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার। ২০০৬ সালে ভারত সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান পদ্মবিভূষণ দ্বারা ভূষিত করে। ২০১১ সালে মহাশ্বেতা দেবী পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান বঙ্গবিভূষণে ভূষিত হন।

উল্লিখিত এই পুরস্কারগুলি ছাড়াও তার জীবনে মহাশ্বেতা দেবী আরো অসংখ্য ছোট বড় পুরস্কার লাভ করেছেন। সেগুলির মধ্যে সার্ক সাহিত্য পুরস্কার, যশবন্ত রাও চবন জাতীয় পুরস্কার ইত্যাদি বিশেষ উল্লেখযোগ্য। 

উপসংহার:

২০১৬ সালের ২৩শে জুলাই ৯০ বছর বয়সে মহাশ্বেতা দেবী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কলকাতার বেলভিউ ক্লিনিকে ভর্তি হন। তার পাঁচ দিন পরেই ২৮শে জুলাই বাংলা তথা ভারতবর্ষের এই মহান কথা সাহিত্যিক তথা সমাজকর্মীর জীবনাবসান ঘটে। মৃত্যুর পূর্বে তিনি একাধিক বার্ধক্যজনিত ব্যধিতে ভুগছিলেন।

মহাশ্বেতা দেবী ছিলেন সমাজে সহানুভূতি, সাম্য ও ন্যায় বিচারের এক দৃপ্ত কণ্ঠস্বর। বাংলা তথা ভারতের উপজাতীয় সমাজের একজন পরম শুভাকাঙ্ক্ষী এবং সচেতন অভিভাবক। তিনি তার জীবনযজ্ঞকে ভরিয়ে তুলেছিলেন বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য কর্মের দ্বারা। তার এই সব কর্ম বাংলা তথা ভারতের সমাজ জীবনে এক সুদুরপ্রসারী প্রভাব রেখে গিয়েছে। তার


মহাশ্বেতা দেবী প্রবন্ধ রচনাটি পড়ে আপনার কেমন লাগলো আপনার ব্যাক্তিগত মতামত কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানান।আমরা সব সময় সচেষ্ট থাকি সবার থেকে সুন্দর ও আপনার মনের মতো করে একটি রচনা তুলে ধরার। এখানে নেই এমন রচনা পাওয়ার জন্য রচনাটির নাম কমেন্ট করে জানান।দ্রুততার সঙ্গে আমরা উক্ত রচনাটি যুক্ত করার চেষ্টা করবো।সম্পূর্ণ রচনাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আরও পড়ুন:

মাদার টেরিজা রচনা
সত্যজিৎ রায় রচনা
Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন