এ.পি.জে আবদুল কালাম রচনা [সঙ্গে PDF]

বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের প্রিয় ভারতবর্ষের নাম উজ্জ্বল করেছেন যেসব মহান ব্যাক্তিত্ব, তাদের মধ্যে এ পি জে আবদুল কালাম একজন অন্যতম। প্রত্যেক ভারতবাসীর গর্ব তিনি। ভারতের এই মহান সন্তানের জীবনকে স্মরণ করেই আমাদের আজকের উপস্থাপন এ পি জে আবদুল কালাম রচনা।

এ.পি.জে আবদুল কালাম রচনা

ভূমিকা:

ভারতবর্ষের বুকে জন্ম নেওয়া যেসকল কৃতি সন্তান পৃথিবীতে দেশের মুখ উজ্জ্বল করে গিয়েছেন তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান একজন হলেন ডক্টর এপিজে আবদুল কালাম। আবদুল কালাম এমন একজন মানুষ সমগ্র দেশজুড়ে যাকে অপছন্দ করার মতন সম্ভবত একজনও নেই।

সমাজের তথাকথিত সুবিধাভোগী শ্রেণীর ঘরে জন্ম গ্রহণ না করেও, শুধুমাত্র নিজের আত্মিক প্রচেষ্টা ও প্রতিভা দ্বারা জীবনে যে চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করা যায় তা এপিজে আবদুল কালাম নিজের জীবন দিয়ে বিশ্ববাসীকে শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। তার জীবনব্যাপী মহান কর্মযজ্ঞের মধ্যে দিয়ে তিনি ভারতীয়ত্বের ঊর্ধ্বে উঠে একজন বিশ্বনাগরিকের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছিলেন। ভারতের এই মহান সন্তানের জীবনকে স্মরণ করার উদ্দেশ্যেই এই উপস্থাপনার অবতারণা।

জন্ম:

আব্দুল কালাম জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩১ সালের ১৫ই অক্টোবর, বৃহস্পতিবার তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতবর্ষের মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সি বা বর্তমান তামিলনাড়ুর রাজ্যের সমুদ্র তীরবর্তী বিখ্যাত এক তীর্থস্থান রামেশ্বরমে। এখানকার এক দরিদ্র তামিল মুসলমান পরিবারে তার জন্ম হয়।

আব্দুল কালাম এর পুরো নাম ছিল আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম। তার পিতা জয়নুল আবেদীন ছিলেন সামান্য একজন নৌকা মালিক এবং মাতা আশিয়াম্মা ছিলেন একজন গৃহবধূ। যদিও কালামের বংশপঞ্জি থেকে জানা যায় তার পূর্বপুরুষেরা বৈদেশিক বাণিজ্যের মতন পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি ছিলেন পিতামাতার পাঁচ সন্তানের মধ্যে সর্ব কনিষ্ঠ সন্তান। 

ছেলেবেলা:

অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করার কারণে ছেলেবেলা থেকেই আবদুল কালামকে অর্থ উপার্জনের নিমিত্ত জীবন সংগ্রামে অবতীর্ণ হতে হয়েছিল। এই সময়ে সংসারে সাহায্য করার জন্য ছেলেবেলায় তিনি খবরের কাগজও বিলি করেছেন। ছেলেবেলা থেকেই কালাম ছিলেন একজন পরিশ্রমী মানুষ। পিতা ও মাতার জীবন দর্শন তাকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছিল।

তার পিতা নৌকা চালানোর পাশাপাশি একজন মৌলভীও ছিলেন। তিনি বিভিন্ন আধ্যাত্বিক বিষয় সম্পর্কে বালক আবদুল কালামকে নিয়মিত অবগত করতেন। সেই সময় থেকেই আধ্যাত্বিক বিষয়ে কালামের গভীর শ্রদ্ধা গড়ে ওঠে। অন্যদিকে সাংসারিক বিষয়ে মাতা আশিয়াম্মার জীবন দর্শনও তাকে প্রভাবিত করেছিল। এ বিষয়ে তিনি পরবর্তীকালে তাঁর রচিত আত্মজীবনীমূলক ‘wings of fire’ গ্রন্থে বিশদে আলোচনা করে গিয়েছেন।

শিক্ষাজীবন:

আবদুল কালামের নিজের মুখ থেকেই জানা যায় যে তিনি বিদ্যালয়ে অত্যন্ত সাধারণ মানের একজন ছাত্র ছিলেন। তবে তার বুদ্ধিদীপ্ত মেধা এবং কঠোর পরিশ্রম থাকে সাফল্যের পথে এগিয়ে দিয়েছিল। আব্দুল কালাম তার শিক্ষাজীবন শুরু করেন রামনাথপুর স্কোয়ারটজ ম্যাট্রিকুলেশন স্কুল থেকে। এই বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করে তিনি তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লীর সেন্ট জোসেফ কলেজে ভর্তি হন।

এখানে তার পড়াশোনার বিষয় ছিল পদার্থবিজ্ঞান। যদিও পাঠক্রমের শেষ পর্যায়ে তিনি পদার্থবিদ্যা বিষয়ে উৎসাহ হারিয়ে ছিলেন। তবে যাই হোক ১৯৫৪ সালে সেই কলেজ থেকে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তার পরের বছর তিনি তৎকালীন মাদ্রাজ বা বর্তমান চেন্নাই এসে মাদ্রাজ ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে বিমান প্রযুক্তি বা এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে ভর্তি হন।

এইখান থেকে বিমান প্রযুক্তির পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়ে কালাম ভারতীয় বায়ুসেনাতে যোগদানের চেষ্টা করেন। যদিও খুব অল্পের জন্য তিনি বায়ুসেনার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি। এই প্রসঙ্গে পরবর্তীকালে আবদুল কালাম বলেছিলেন তিনি তাঁর সমগ্র জীবনব্যাপী সকল ঘটনা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন।

বিজ্ঞানী জীবন:

মাদ্রাজ ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক সম্পন্ন করে বায়ুসেনার যোগদানের জন্য সংশ্লিষ্ট পরীক্ষায় ব্যর্থ হবার পর ১৯৬০ সালে কালাম ভারতীয় ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা বা DRDO’র অ্যারোনোটিক্যাল ডেভলপমেন্ট এস্টাবলিশমেন্টের একজন জুনিয়র বিজ্ঞানী হিসেবে যোগদান করেন।

এইখান থেকেই তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনের সূচনা হয়। বেশ কিছুদিন এখানে কাজ করবার পর তিনি প্রখ্যাত মহাকাশ বিজ্ঞানী ড: বিক্রম সারাভাই-এর অধীনে ভারতীয় জাতীয় মহাকাশ গবেষণা কমিটিতে যোগদান করেন। ১৯৬৯ সাল নাগাদ নিজের অদ্ভুত কর্ম দক্ষতার কারণে কালাম ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা বা ইসরোতে বদলি হন। এইখানে তার কর্মজীবনের পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটে। ইসরোতে নিজের মেধাকে পূর্ণরূপে কাজে লাগিয়ে কালাম ভারতবর্ষের মহাকাশ গবেষণা ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক বিকাশ আনতে থাকেন।

ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপনকারী যান এস.এল.ভি ৩ তার তত্ত্বাবধানেই রোহিণী কৃত্রিম উপগ্রহকে কক্ষপথে স্থাপন করে। ভারতের রকেট টেকনোলজি আবদুল কালামের হাত ধরেই পূর্ণ বিকাশ লাভ করে। সরকার থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও সমর্থন জোগাড় করে তিনি এই ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নতি সাধন করেন। পেশাদারী কর্মজীবনের শেষের দিকে কালাম পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেল বা পিএসএলভি তৈরি করার দীর্ঘ প্রচেষ্টা চালিয়ে অবশেষে সফলতার মুখ দেখেন।

শিক্ষক হিসেবে আবদুল কালাম:

পেশাদারী বিজ্ঞানী হিসেবে বিপুল অবদানের মধ্য দিয়ে নিজের কর্ম জীবনের সমাপ্তির পর শুরু হয় আবদুল কালামের শিক্ষক জীবন। আবদুল কালামের জীবন আর পাঁচটা তথাকথিত শিক্ষকের মতন ছিল না। তিনি তার জীবনে লব্ধ অভিজ্ঞতা ও দর্শনকে অত্যন্ত সহজ ভাষায় মানুষের কাছে তুলে ধরতেন। এই ক্ষেত্রে তার সবচেয়ে প্রিয় ছিল দেশের ছোট ছোট ছাত্রছাত্রীরা।

তার মতে এই সকল ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে লুকিয়ে থাকে অনন্ত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ। সেজন্য তিনি সবসময় ছাত্র-ছাত্রীদের তার দর্শন দ্বারা উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করতেন। তার মতে ব্যর্থতা হল জীবনের শিক্ষার প্রাথমিক ধাপ। ব্যর্থতা না এলে সাফল্যের প্রকৃত গুরুত্ব অধরাই থেকে যায়।

সব সময় তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের বইয়ের পাতায় আবদ্ধ পুঁথিগত শিক্ষার বাইরে বেরিয়ে চিন্তা করতে শেখাতেন। অবসর জীবনে দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় তিনি বিভিন্ন শিক্ষামূলক বক্তৃতা রেখেছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আবদুল কালামের এই অভিনব শিক্ষাজীবন নিরঙ্কুশভাবে বর্তমান ছিল।

রাষ্ট্রপতি কালাম:

২০০২ সালে তৎকালীন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি এবং বিরোধীদল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সর্বাত্মক সমর্থনে এপিজে আবদুল কালাম ভারতবর্ষের ১১তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত থাকার সময়ে তিনি কোন রাজনৈতিক গোষ্ঠীর কাছেই বিরাগভাজন হননি।

বরং তার বিচক্ষণ দৃষ্টিভঙ্গি, দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং অসামান্য জীবনদর্শন তাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সকল স্তরে একজন আইকন হিসেবে তুলে ধরেছিল। রাষ্ট্রপতি হিসেবে কর্মভার সামলানোর সময়ে তিনি দেশের পক্ষে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণও করেছিলেন।

জাতীয় অগ্রগতিতে অবদান:

ভারতবর্ষের জাতীয় অগ্রগতিতে আব্দুল কালামের অবদান বলে শেষ করার মতন নয়। ভারতবর্ষ আজ প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যতখানি স্বনির্ভর এবং উন্নতি সাধন করেছে তার অনেকখানির জন্যেই এপিজে আবদুল কালামকে কৃতিত্ব দান করতে হয়। আব্দুল কালাম একদিকে যেমন ডিআরডিও-তে কর্মরত থাকাকালীন ভারতের সামরিক সুসংহত নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত থেকেছেন, অন্যদিকে তেমন অসামরিক মহাকাশ গবেষণা কর্মসূচির ক্ষেত্রেও দেশকে বহুলাংশে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন

ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং অসামরিক মহাকাশ গবেষণা ক্ষেত্রে মহাকাশযান বহনকারী রকেট উন্নয়নে তার বিপুল অবদানের জন্য তাকে ‘ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র মানব’ বা ‘মিসাইল ম্যান অফ ইন্ডিয়া’ বলে অভিহিত করা হয়। সর্বোপরি ১৯৯৮ সালে ভারতের পরীক্ষামূলক পরমাণু বোমা বিস্ফোরণ পোখরান-২ তে কালাম প্রধান সাংগঠনিক, প্রযুক্তিগত এবং রাজনৈতিক পরিচালকের ভূমিকা পালন করেছিলেন।

এছাড়া রাষ্ট্রপতি পদে আসীন থাকাকালীন তিনি আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিভিন্ন সময়ে বিশ্ব শান্তির পক্ষে জোরদার সওয়াল করেন। এ প্রসঙ্গে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অধিবেশনে কালামের প্রদত্ত বিশ্বশান্তি সম্পর্কিত বক্তৃতাটি ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছে। 

রচিত গ্রন্থসমূহ:

অবসর জীবনযাপন কালে জীবনে লব্ধ অসংখ্য মূল্যবান অভিজ্ঞতার দ্বারা আব্দুল কালাম বিভিন্ন মূল্যবান অনুপ্রেরণামূলক গ্রন্থ রচনা করেছেন। এই গ্রন্থ গুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য হলো তার আত্মজীবনীমূলক রচনা ‘wings of fire’. এই গ্রন্থে তিনি নিজের ছেলেবেলার কথা অত্যন্ত সহজ ও আকর্ষণীয় ভাষায় আলোচনা করেছেন। তাছাড়া তার রচিত ‘টার্নিং পয়েন্টস’, ‘ইগনাইটেড মাইন্ডস’, ‘ফোর্জ ইউর ফিউচার’ ইত্যাদি গ্রন্থ গুলির কথাও উল্লেখ করতে হয়। তার রচিত গ্রন্থগুলি আজও ভারতবর্ষের যুবসমাজকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করে।

প্রাপ্ত সম্মাননা এবং পুরস্কারসমূহ:

জীবনে নিজের কর্মের কারণে কালাম জীবদ্দশায় অসংখ্য পুরস্কার লাভ করেছেন। এগুলির মধ্যে রামানুজন পুরস্কার, বীর সাভারকর পুরস্কার, হুভার মেডেল, ইন্দিরা গান্ধী আওয়ার্ড ফর নেশনাল ইন্টিগ্রেশন ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এছাড়া ১৯৮১ সালে তিনি লাভ করেন ভারত সরকারের তরফ থেকে পদ্মভূষণ পুরস্কার এবং ১৯৯০ সালে পদ্মবিভূষণ পুরস্কার। ১৯৯৭ সালে ভারতবর্ষের সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার ভারতরত্ন দ্বারা আবদুল কালামকে সম্মানিত করা হয়।

উপসংহার:

“জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে!” জীবন চক্রের এই অমোঘ বাণীকে সত্য করে ২০১৫ সালের সাতাশে জুলাই মেঘালয়ের শিলং শহরে ভারতবর্ষের এই কৃতী সন্তানের জীবনাবসান ঘটে। সারা জীবন কর্মের সমুদ্রে আকণ্ঠ নিমজ্জিত এই মানুষটি জীবনের শেষ মুহূর্তটিও অতিবাহিত করেছিলেন শিলং শহরে অবস্থিত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট নামক প্রতিষ্ঠানে ‘বসবাসযোগ্য পৃথিবী’ বিষয়ে বক্তব্য রাখার মধ্যে দিয়ে।

এই বক্তব্য রাখার সময়ই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন এবং কিছুক্ষণ পর তার মৃত্যু ঘটে। তার মৃত্যুতে গোটা ভারতবর্ষ শোকাহত হয়ে পড়ে এবং ভারত সরকার সাতদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করে। আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকেও বিভিন্ন শোকবার্তা আসতে থাকে। নিজের জীবন দিয়ে এপিজে আবদুল কালাম যেন পৃথিবীকে শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন কর্মের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে জীবনের প্রকৃত সার্থকতা; বিলাসবহুল জীবনভোগের মধ্যে নয়।


এ.পি.জে আবদুল কালাম রচনাটি পড়ে আপনার কেমন লাগলো আপনার ব্যাক্তিগত মতামত কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানান।আমরা সব সময় সচেষ্ট থাকি সবার থেকে সুন্দর ও আপনার মনের মতো করে একটি রচনা তুলে ধরার।এখানে নেই এমন রচনা পাওয়ার জন্য রচনাটির নাম কমেন্ট করে জানান।দ্রুততার সঙ্গে আমরা উক্ত রচনাটি যুক্ত করার চেষ্টা করবো।সম্পূর্ণ রচনাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আরও পড়ুন:

স্বামী বিবকানন্দ রচনা
Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন